বাইতুল্লাহ’র তৃতীয় এক্সটেনশনে আমার পাশেই ইতিকাফে বসেছেন একজন তরুন আলেম। ইফতারির ঠিক পরপর কাঁদো কাঁদো অবস্থায় এসে একটু রুকইয়া করে দিতে বলে কাঁদতে থাকলেন। সমগ্র শরীর ঘামাচ্ছে তার। রুকইয়া করে
গাজায় মুসলিমদের হত্যার পেছনে কি শুধুই ইসরাইল দায়ী? আমি মোটেই তেমনটি মনে করিনা। মিশরের যে পরিমান সামরিক শক্তি রয়েছে তাতে মিশর চাইলে ভিন্ন কোনো দেশের সাহায্য ছাড়া একাই ইসরাইলকে মাটির
আওয়ামী লীগের বিচার ধানমণ্ডি ৩২-এর ফ্যাশিবাদী প্রতীক উৎখাতের পুরোটা সময় আমরা সক্রিয়ভাবে শামিল ছিলাম। কিন্তু আমরা তখনই জানতাম—এটাই যথেষ্ট নয়। আওয়ামী জাহেলিয়াত সম্পূর্ণভাবে উৎখাত করতে হলে শুধু প্রতীক ভাঙা নয়,
আমরা তাগুতি সরকারের কাছে কিছু আশা করি না। আমরা কখনোই মনে করি না এ সরকার শাতিমদের বিরুদ্ধে কিছু করবে। পূর্ণাঙ্গ ইসলামী শাসন ছাড়া আর কোনো শাসনই কোনো প্রকার শাস্তি নিশ্চিত
হরহামেশাই এই অভিযোগ শুনতে পাওয়া যায়, ‘মুসলিমদের প্রযুক্তি নেই কেন?’ সত্যিই মুসলিমদের প্রযুক্তি নেই৷ মুসলিমদের টাকা পয়সা, ধন সম্পদের কোনো অভাব নেই৷ মধ্যপ্রাচ্যের কয়েকটা দেশ মিলে ইচ্ছা করলে প্রতিদিন দুই
হিদায়াত কতো আশ্চর্য বস্তু—সুবহানাল্লাহ!! ইমরান নামে মাদরাসা ব্যাকগ্রাউন্ডের যে লোকটার ঈমানহারা হয়ে যাওয়া নিয়ে বেশ কথা হচ্ছে, যিনি একাধারে আলিম, মুফতিও নাকি ছিল, লোকটা অনেকবছর আগ থেকে আমার বন্ধুতালিকায় ছিল
শাইখ মূসা আল হাফিয উপদেষ্টা মাহফুযের সাথে দেখা করে রাখাল রাহার ইস্যুটা যেভাবে ডিল করেছেন সেটা ঠিক হয়নি বলে মনে করি। ১) মাহফুযের সাথে যদি উনি ব্যক্তিগত ক্যাপাসিটি থেকে দেখা
সামনের কিছুদিন একটু সাবধানে বেঁচে থাকেন। বিশেষ করে বড় শহরগুলোতে যাঁরা থাকেন, খুব সাবধানে থাকবেন। বেশ কিছুদিন ধরে দেশে ঘটে যাওয়া প্রত্যেকটা অপরাধ আমি খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে দেখছি, বিশ্লেষণ করার চেষ্টা
ফেসবুকে ‘রাখাল রাহার প্রকাশ্যে ফাঁসি চাই’ নামে ইভেন্ট খোলা হয়েছে। আল্লাহকে নিয়ে অশালীন ফেসবুক পোস্ট দেওয়ার প্রতিবাদে সম্প্রতি সাধারণ মুসলিম জনতা তার ছবিতে জুতা মারা কর্মসূচী পালন করতে না করতেই
বাংলাদেশের খুচরা বাজারে দীর্ঘদিন ধরে সুপার স্টোর এবং ঐতিহ্যবাহী মুদি দোকানগুলোর মধ্যে প্রতিযোগিতামূলক অবস্থা বিরাজ করছিল। সুপার স্টোরগুলোতে ভ্যাট (মূল্য সংযোজন কর) প্রযোজ্য থাকায় মুদি দোকানগুলোর তুলনায় তাদের পণ্যের দাম