নোটিশ:
শিরোনামঃ
সীমান্তে উত্তেজনা: আখাউড়ায় বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নাগরিক আহত ভারতের গৃহীত সিদ্ধান্তের জবাবে কড়া প্রতিক্রিয়া পাকিস্তানের বেরোবিতে অনুষ্ঠিত হলো গুচ্ছভুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘সি’ ইউনিট ভর্তি পরীক্ষা আধুনিক কৃষি: টেকসই কৃষি পদ্ধতিতে বাংলাদেশের কৃষির ভবিষ্যৎ সালাতুল ইস্তিসকার আয়োজন করলে চাপ আসত ভারত থেকে যেকোনো মুহূর্তে ভারতের হামলার আশঙ্কা, প্রস্তুত পাকিস্তান দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, বন্ধ জেরুজালেমের পথ মৃত্যুর মুখে শৈশবের শিক্ষা: ‘কালেমা’ পাঠে বাঁচলেন অধ্যাপক ও পরিবার নির্বাচনের প্রস্তুতিতে ইসি, কারো দিকে তাকিয়ে নয়: সিইসি ঐক্যের পথে শীর্ষ ইসলামী দলগুলো

তাহলে কেন এতো মিছিল মিটিং?

ইরফান সাদিক
  • আপডেট সময় শুক্রবার, ২৮ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫
  • ৩৬ বার দেখা হয়েছে
রাখাল রাহা,আলেম সমাজ, এনসিটিবি, আল্লাহর নামে কটূক্তি, ফেসবুক মন্তব্য, ধর্মীয় বিশ্বাস, আইনানুগ ব্যবস্থা, ধর্মীয় অনুভূতি, সামাজিক উত্তেজনা, জাতীয় স্থিতিশীলতা, ধর্মীয় বিভাজন, শিক্ষাক্রম সংশোধন, ইসলামী সংস্কৃতি, জাতীয় মূল্যবোধ, আদিবাসী গ্রাফিতি, প্রচলিত আইন, ধর্মীয় আঘাত, কঠোর আইন, আল্লামা সাইয়্যেদ কামালুদ্দীন জাফরী, প্রফেসর ড. এবিএম হিজবুল্লাহ, মুফতি মুহা. কাজী ইব্রাহীম, মাওলানা লিয়াকত আলী,আলেম সমাজের উদ্বেগ
রাখাল রাহা (ফাইল ফটো)
আমরা তাগুতি সরকারের কাছে কিছু আশা করি না। আমরা কখনোই মনে করি না এ সরকার শাতিমদের বিরুদ্ধে কিছু করবে। পূর্ণাঙ্গ ইসলামী শাসন ছাড়া আর কোনো শাসনই কোনো প্রকার শাস্তি নিশ্চিত করবে না।
তাহলে কেন এতো মিছিল মিটিং?
আমি বলবো, মূলত ৪ কারণে।
১. আল্লাহ ও রাসূলুল্লাহ ﷺ কে অসম্মান করা এমন একটা ইস্যু যেটাটা ছেড়ে দেওয়া যায় না। আমরা মুসলিমদের ব্যাপক গণজাগরণ হোক, সরকারকে ব্যাপক চাপ দেওয়া হোক, যেভাবে হোক এমন এক পর্যায়ে পরিস্থিতি নিতে চাই, যাতে করে রাখাল রাহার মত শাতিম ও ভবিষ্যত শাতিমদের কাছে এটা একটা ট্রমাটিক এক্সপেরিয়েন্স হয়ে থাকে।
২. জনমানুষের কাছে ব্যাপকভাবে ব্যাপারটাকে নিয়ে যাওয়া। ১৩ তে আমরা দেখেছি, শাতিমের প্রশ্নে মানুষের কাছে সব সমীকরণের চেয়ে আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের সম্মানের প্রশ্ন বেশি গুরুত্বপূর্ণ হয়ে দাঁড়িয়েছিলো। একটা মেরুকরণ হয়। সাথে সাথে এ সিস্টেম যে আসলে আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের সম্মানের জন্য কিছুই করবে না, উলটো শাতিমদের নিরাপত্তা দেবে এটা জনগণের চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দেওয়া জরুরি।
৩. মেরুকরণ। ইসলাম বনাম সেক্যুলারিজমকে সমাজের প্রধান প্রশ্নে পরিণত করা। এর ভিত্তিতে সমাজকে দুইভাগে ভাগ করে ফেলা। এ এটার মাধ্যমে মানুষের সামনে নানা দল প্রতিষ্ঠা, নানা জাতীয় ইস্যু, কোনো কনসিকুয়েন্সের চেয়ে বড় কিছু হয়ে উঠবে আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের সম্মানের প্রশ্ন। এটাতেই মেরুকরণ হয়ে যাবে না। কিন্তু সে পথে বড় রাস্তা এগোনো যাবে।
৪. ইসলামপন্থীদের জনসম্পৃক্ততা বৃদ্ধি ও শক্তির প্রকাশ। জনমানুষের সাথে ইসলামিস্টদের একটা দূরত্ব আছে। সেটার জন্য দায়ী কালচারাল হেজেমনি ও আমাদের জড়তা। এভাবে সেটা কাটিয়ে ওঠা জরুরি। নিজেদের শক্তি বৃদ্ধি, কর্মী বৃদ্ধি ও রাজনৈতিক নানা স্কিল তৈরি হবে এর মাধ্যমে। এটাতে একইসাথে দাওয়াহ হবে সাধারণ মানুষের কাছে, আবার সাধারণ মানুষও ইসলামের প্রশ্নে রাজনৈতিক অবস্থান নিতে উৎসাহিত হবে।
আমি এ কারণেই যাই। যেতে বলি। আপনিও আসুন।
  • দৈনিক সাবাস বাংলাদেশ এর সর্বশেষ নিউজ পড়তে ক্লিক করুন: সর্বশেষ
  • দৈনিক সাবাস বাংলাদেশ এর ফেসবুক পেজটি ফলো করুন: dailysabasbd

শেয়ার করুন

Comments are closed.

এই ধরনের আরও নিউজ

© কপিরাইট ২০২৪-২০২৫ | সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত

ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগিতায়: NagorikIT