মহান আল্লাহ তায়ালাকে নিয়ে ফেসবুকে নিজের টাইম লাইনে অশালীন ও অশ্রাব্য পোস্ট দেওয়ার পর সাধারণ মুসলিম জনতার প্রতিবাদ ও আলেমদের বিবৃতির মুখে ক্ষমা চেয়ে পোস্ট দিলেন রাখাল রাহা। তার ফেসবুক
কবি কাজী নজরুল ইসলামের সেই অমর পঙক্তি আবারও প্রাসঙ্গিক হয়ে উঠল: বিশ্বের যা কিছু মহান সৃষ্টি চির কল্যাণকর অর্ধেক তার করিয়াছে নারী, অর্ধেক তার নর। সম্প্রতি আলজাজিরার অনুসন্ধানী সাংবাদিক জুলকারনাইন সায়ের
মজার বিষয় হলো, SAD পরদিন, ৩ আগস্ট বিকেল ৩টায় শহীদ মিনারে একটি কর্মসূচির ডাক দেয়। দুপুর ১টা ৫ মিনিটে, হান্নান আমার আত্মীয়াকে ফোন করে নাহিদের ব্যবস্থা করা একটি নতুন নিরাপদ
১ আগস্ট, সকাল ১১:৩৬-এ সালমান আমার বিশ্বস্ত ব্যক্তিকে ক্যাম্পাসে তাদের চলমান আন্দোলনের কিছু ছবি পাঠায়। সে একই সঙ্গে ফাহিমের কাছ থেকে হ্যাশট্যাগ বাছাই করে তা ছাত্রদের গ্রুপে ছড়িয়ে দেওয়ার জন্য
৩০ জুলাই সকালে রেজা বনানীতে ফাহিম ও আন্দালিবের বাসায় পৌঁছান, ছাত্রদের পুরান ঢাকার নতুন নিরাপদ আশ্রয়ে নিয়ে যেতে। কিন্তু সেখানে পৌঁছে রেজা দেখেন, জায়গাটি খুব বেশি নিরাপদ নয়, কারণ এটি
ছাত্রদের আন্দোলনে কে কতটুকু ভূমিকা রেখেছিল, তা নিয়ে Students Against Discrimination (SAD) ও শিবিরের মধ্যে তর্ক-বিতর্ক চলছে। আমরা, আমার সঙ্গীরা ও আমি, সিদ্ধান্ত নিলাম আসল সত্য তুলে ধরা দরকার। যেহেতু
” রাখাল রাহার প্রকাশ্যে ফাঁসি চাই ” নামে ফেসবুকে ইভেন্ট খোলা হয়েছে। নুর মোহাম্মদ নামের এক ফেসবুক ইউজারের ২০ ফেব্রুয়ারিতে খোলা এই ( রাখাল রাহার প্রকাশ্যে ফাঁসি চাই ) ইভেন্ট
অবশেষে নিজের ভুল বুঝতে পেরে দেশের বৃহত্তর মুসলিম জনতার কাছে দুঃখপ্রকাশ করলেন ‘জুলাই বিপ্লবের মাস্টারমাইন্ড’ খ্যাত অন্তর্বতী সরকারের উপদেষ্টা মাহফুজ আলম ওরফে মাহফুজ আব্দুল্লাহ। আজ বুধবার নিজের ফেসবুকের ভেরিফাইড পেজে
আলেপ উদ্দিন -এর নির্যাতন কেবল শারীরিকই ছিল না, এটি ছিল মানসিক ও সামাজিকভাবে ধ্বংস করে দেওয়ার একটি পদ্ধতি। নির্যাতনের ভয়াবহ অভিজ্ঞতা, মিথ্যা মামলার শিকার হওয়া এবং কারাগারে কাটানো দিনের করুণ
রিলের ফাঁদে হারানো প্রজন্ম স্কিল ডেভেলপমেন্ট এর সময় পায় না! কোভিডের লকডাউনে ১ ঘন্টা ভিডিও দেখলে তেমন কিছু আসতো যেত না আপনার, কারণ বাসার বাইরে তো আর সময় নষ্ট হচ্ছে