ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতি নিয়ে ধোঁয়াশা, ইরানের শর্ত: আগ্রাসন বন্ধ না হলে হামলা চলবে। ইসরায়েল পক্ষ থেকে এখনও কিছু জানানো হয়নি। মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা আরও তীব্র। ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাঘচি স্পষ্ট জানিয়েছেন, এখন
গত ২০ জুন বিশ্বজুড়ে পালিত হয় World Refugee Day। স্পেনের রাজধানী মাদ্রিদসহ বিভিন্ন শহরে দিবসটি নানা আয়োজনে উদযাপন করা হয়। দিনটির মূল বার্তা ছিল—শরণার্থীদের প্রতি সংহতি, মর্যাদা ও মানবিকতার আহ্বান।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প তার নিজস্ব সামাজিক মাধ্যম ‘ট্রুথ সোশ্যালে’ এক বড় ঘোষণা দিয়েছেন। তিনি জানান, ইরান ও ইসরায়েল একটি সম্পূর্ণ যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হয়েছে। ট্রাম্প বলেন, উভয় দেশ তাদের চূড়ান্ত
ইরানের রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা তাসনিম জানিয়েছে, কাতার ও ইরাকে অবস্থিত মার্কিন সামরিক ঘাঁটিগুলো লক্ষ্য করে ইরান সমন্বিত ক্ষেপণাস্ত্র অভিযান শুরু করেছে। ‘অ্যানানসিয়েশন অব ভিক্টরি’ নামে এ অভিযানে ইরান একাধিক লক্ষ্যবস্তুতে
আমেরিকার সাম্প্রতিক হামলার প্রতিক্রিয়ায় বিশ্বের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ জলপথ হরমুজ প্রণালী বন্ধের প্রাথমিক অনুমোদন দিয়েছে ইরানের পার্লামেন্ট। ইরানের রাষ্ট্রনিয়ন্ত্রিত সংবাদমাধ্যম প্রেস টিভি জানিয়েছে, রবিবার (২২ জুন) ইরানি আইনপ্রণেতারা এ প্রস্তাব পাস
আক্রমণ ও উত্তেজনাপূর্ণ পরিস্থিতিতে জর্জরিত ইরানে আটকে পড়া বাংলাদেশি নাগরিকদের প্রথম দল আগামী সপ্তাহেই দেশে ফেরার কথা রয়েছে। এই প্রত্যাবাসন কার্যক্রম বাস্তবায়নে বাংলাদেশ সরকার ইরানের প্রতিবেশী দেশগুলোর সহায়তায় সমন্বিত উদ্যোগ
ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ইরানের প্রেসিডেন্ট মাসুদ পেজেশকিয়ানের সঙ্গে কথা বলেছেন। যুক্তরাষ্ট্র ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালানোর পর এই ফোনালাপ হয়। টানা দশ দিন ধরে চলা ইসরায়েল-ইরান সংকটের মধ্যে ক্রমবর্ধমান
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর যুক্তরাষ্ট্রের সাম্প্রতিক হামলায় গভীর উদ্বেগ জানিয়েছে ইসলামী সহযোগিতা সংস্থা (ওআইসি)। সংস্থাটি বলছে, এই হামলা শুধু ইরানের সার্বভৌমত্বেরই লঙ্ঘন নয়, বরং পুরো অঞ্চলজুড়ে নিরাপত্তা, শান্তি ও স্থিতিশীলতার
প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেছেন, তিনি ইরানে তিনটি গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা ধ্বংস করে ‘বিশাল সামরিক জয়’ অর্জন করেছেন। তবে এই দাবি কতটা সত্য, তা সময়ই বলে দেবে। এখনই একে নিঃসন্দেহে সাফল্য
যুক্তরাষ্ট্র ইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনে বিমান হামলা চালানোর ঘোষণা দেয়ার পরেই আমেরিকার রাজনীতিবিদদের মধ্যে উদ্দীপনা ও তীব্র প্রতিক্রিয়ার ঝড় উঠেছে। ডোনাল্ড ট্রাম্প জানালেন, এই অভিযানে ফোর্ডো, নাতাঞ্জ ও ইসফাহান স্ট্রাইক