'আমি মারা গেলে নিজের দেশে কবর দিও': শেখ হাসিনার উদ্ধৃতি সংবলিত ফটোকার্ড নিয়ে বিভ্রান্তি - দৈনিক সাবাস বাংলাদেশ
নোটিশ:
শিরোনামঃ
ত্রয়োদশ জাতীয় নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না আওয়ামী লীগ: প্রধান উপদেষ্টা ইউনূস হাসিনার ফাঁসির রায়ে শেকৃবিতে মিষ্টিমুখ ও আনন্দ মিছিল নষ্ট মোবাইল দান কর্মসূচিতে বেকার যুবকদের দক্ষতা উন্নয়নে আস-সুন্নাহ ফাউন্ডেশনের উদ্যোগ সৌদি আরব বলেছে, “স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র” ছাড়া ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক হবে না জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের রায়কে স্বাগত জানিয়ে ছাত্রশিবিরের মিছিল হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে প্রতিক্রিয়া: ন্যায়বিচার নিশ্চিত হয়েছে দাবি হেফাজতে ইসলামের কুবিতে আইইএলটিএস প্রস্তুতি বিষয়ক ওয়ার্কশপ অনুষ্ঠিত কুবিতে প্রোগ্রামিং ও সমস্যা সমাধান কর্মশালা অনুষ্ঠিত বুটেক্স হলগুলোতে মশার ভয়াবহ উপদ্রব, ডেঙ্গুতে বহু শিক্ষার্থী আক্রান্ত ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘Allama Iqbal’s Theory of Khudi’ শীর্ষক আন্তর্জাতিক সেমিনার অনুষ্ঠিত

‘আমি মারা গেলে নিজের দেশে কবর দিও’: শেখ হাসিনার উদ্ধৃতি সংবলিত ফটোকার্ড নিয়ে বিভ্রান্তি

নিজস্ব প্রতিবেদক
  • আপডেট সময় বৃহস্পতিবার, ৩ জুলাই, ২০২৫
  • ২৯৭ বার দেখা হয়েছে

সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে একটি ভিডিও ছড়িয়ে পড়েছে, যেখানে দাবি করা হচ্ছে, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নাকি বলেছেন, “আমি মারা গেলে নিজের দেশে কবর দিও।” ভিডিওটি তরুণদের মধ্যে ব্যাপকভাবে শেয়ার হচ্ছে, এবং এটি নিয়ে নানা আলোচনা-সমালোচনাও চলছে।

তবে এই বক্তব্যের সত্যতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। ভিডিওটি কোথা থেকে এসেছে বা কবে ধারণ করা হয়েছে, সেটি নিশ্চিত নয়। কেউ কেউ বলছেন, এটি হয়তো সম্পাদিত বা অন্য প্রসঙ্গ থেকে কেটে আনা হয়েছে। এ নিয়ে এখন পর্যন্ত কোনো সরকারি ব্যাখ্যা পাওয়া যায়নি।

অন্যদিকে, ২০২৪ সালে একটি প্রামাণ্য সূত্রে জানা যায়—এক রাজনৈতিক সংকটকালে শেখ হাসিনা বলেছিলেন, “Then shoot me and bury me here, in Ganabhaban,” অর্থাৎ “তবে আমাকে গুলি করো এবং গণভবনেই কবর দিও।” এই বক্তব্যটি তাঁর বিরুদ্ধে সামরিক চাপের সময় বলেছিলেন বলে জানা যায়, যা আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমেও প্রকাশিত হয়েছে।

তবে দুই বক্তব্যের মধ্যে স্পষ্ট পার্থক্য রয়েছে। একটিতে রয়েছে আত্মত্যাগ ও প্রতিরোধের বার্তা, অন্যটি শুধুই মৃত্যুর পর দেশেই কবর দেওয়ার আবেগঘন অনুরোধ—যার উৎস এখনও নির্ভরযোগ্য নয়।

এই কারণে, ভাইরাল ভিডিওটি নিয়ে জনসচেতনতা প্রয়োজন। যাচাই-বাছাই ছাড়া এমন বক্তব্য শেয়ার করলে বিভ্রান্তি ছড়াতে পারে-এমনটিই মনে করছেন সচেতন মহল।

শেয়ার করুন

Comments are closed.

এই ধরনের আরও নিউজ

© কপিরাইট ২০২৪-২০২৫ | সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত

ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগিতায়: NagorikIT