উদ্বোধনী বক্তব্যে উপাচার্য বলেন, “ছাত্র–জনতার আত্মত্যাগ ও সংগ্রামের স্মারক হিসেবে ‘জুলাই ৩৬ কর্ণার’ প্রজন্ম থেকে প্রজন্মকে ইতিহাস জানাবে। এই কর্ণার গবেষণার একটি মূল্যবান উৎস হয়ে থাকবে।” তিনি সকলের প্রতি আহ্বান জানান, গণঅভ্যুত্থান–সংক্রান্ত নতুন তথ্য বা দলিল জমা দিয়ে কর্ণারটি আরও সমৃদ্ধ করার জন্য।
পরে শহীদদের আত্মার মাগফিরাত কামনায় দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়। অতিথিরা কর্ণারটি পরিদর্শন করেন, যেখানে গণঅভ্যুত্থানের আলোকচিত্র, সংবাদপত্রের কাটিং ও গুরুত্বপূর্ণ দলিল-দস্তাবেজ সংরক্ষিত রয়েছে। এরপর বৃক্ষরোপণ কর্মসূচিতে অংশ নেন উপস্থিত অতিথিরা।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ট্রেজারার অধ্যাপক ড. জয়নুল আবেদীন সিদ্দিকী, কলা অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মো. ইমদাদুল হুদা, সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মো. বখতিয়ার উদ্দিন, ব্যবসায় প্রশাসন অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. সাখাওয়াত হোসেন সরকার, ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার অধ্যাপক ড. মো. মিজানুর রহমানসহ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, কর্মকর্তা ও শিক্ষার্থীরা। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন ড. মো. আশরাফুল আলম।