প্রতিবেদনে বলা হয়, মে মাসে ইরানকে লক্ষ্য করে হামলার পরিকল্পনা করেছিল ইসরায়েল। উদ্দেশ্য ছিল— ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচিকে অন্তত এক বছর বা তারও বেশি সময়ের জন্য থামিয়ে দেওয়া। তবে এই পরিকল্পনা বাস্তবায়নের জন্য যুক্তরাষ্ট্রের লজিস্টিক ও গোয়েন্দা সহায়তা প্রয়োজন ছিল।
বিষয়টি নিয়ে কয়েক মাস ধরে আলোচনা চলার পর ট্রাম্প শেষ পর্যন্ত সামরিক পদক্ষেপ না নিয়ে আলোচনার পথ বেছে নেন। পারমাণবিক কর্মসূচি নিয়ে ইরানের সঙ্গে একটি কূটনৈতিক সমঝোতার উদ্যোগ গ্রহণ করেন।
গত শনিবার ওমানে ইরান ও যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিনিধিদের মধ্যে প্রথম দফা বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। উভয় পক্ষের মতে, আলোচনাটি গঠনমূলক ও ইতিবাচক ছিল।
ইরান জানিয়েছে, পারমাণবিক কর্মসূচি নিয়ে দ্বিতীয় দফার আলোচনা আগামী শনিবার ইতালির রোমে অনুষ্ঠিত হবে।