১ জুলাই থেকে ইউরোপীয় ইউনিয়নের প্রেসিডেন্সি পেতে যাচ্ছে ডেনমার্ক। এই দায়িত্ব নিয়ে অভিবাসন ও আশ্রয় নীতিতে আরও কঠোর অবস্থান নিতে চায় দেশটি।
ডেনমার্কের ইউরোপীয় বিষয়ক মন্ত্রী মারি বিয়েরে বলেন, “অভিবাসন এখন নিরাপত্তার বিষয়। ইউরোপকে নিরাপদ ও স্থিতিশীল রাখতে অভিবাসন প্রবাহ নিয়ন্ত্রণ জরুরি।”
২০১৯ সাল থেকে প্রধানমন্ত্রী মেটে ফ্রিডেরিকসেন ‘জিরো রিফিউজি’ নীতি অনুসরণ করছেন। ২০২৪ সালে মাত্র ৮৬০ জন শরণার্থী গ্রহণ করেছে ডেনমার্ক—২০১৫ সালের তুলনায় ১৩ গুণ কম।
ডেনমার্ক চায়, ইউরোপীয় মানবাধিকার আদালতের রায়ের ক্ষমতা সীমিত করা হোক এবং শরণার্থী প্রক্রিয়া ইইউর বাইরে স্থানান্তরিত করা হোক।
অন্যদিকে, দেশটিতে বিদেশি শ্রমিকের চাহিদা বাড়ছে, কাজের ভিসা দ্বিগুণ হয়েছে। তবে সরকার চাইলে এসব ভিসা সহজেই বাতিল করতে পারবে।
জাতিসংঘ আশঙ্কা করছে, ২০২৫ সালে বৈশ্বিক শরণার্থী সংকট আরও ভয়াবহ হতে পারে।