নোটিশ:
শিরোনামঃ
সরাসরি ট্রেন চালুর দাবিতে সড়ক অবরোধ: লালমনিরহাটে আন্দোলন তীব্র উপদেষ্টাদের এপিএস-পিও’র দুর্নীতির খোঁজে মাঠে নেমেছে দুদক ইরানে ভয়াবহ বিস্ফোরণ: নিহত ৪০, আহত ১২০০, নেপথ্যে ইসরায়েল জাবিতে হামলার ঘটনায় ২৫৯ ছাত্রলীগ কর্মী বহিষ্কার, ৯ শিক্ষক বরখাস্ত আন্ডারওয়ার্ল্ডের নতুন কৌশল: ‘মব’ সৃষ্টি করে শীর্ষ সন্ত্রাসীদের আধিপত্য আল-জাজিরাকে ড. মুহাম্মদ ইউনূস জানালেন, বাংলাদেশে ‘দ্বিতীয় ’স্বাধীনতার পর দেশ গঠনের দায়িত্বে আছেন আল-জাজিরায় ড. ইউনূস: শেখ হাসিনাকে থামাতে পারবেন না মোদি মহেশপুর সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে দুই বাংলাদেশি যুবক নিহত ফ্রান্সে মসজিদে হামলা, নামাজরত মুসল্লিকে ছুরিকাঘাতে হত্যা ঢাবি শিক্ষার্থীর লুঙ্গি-গেঞ্জি পরে ক্লাসে যাওয়ার দাবিতে প্রতীকী অনশন

শনিবার ঢাকায় আসছে আইএমএফ প্রতিনিধিদল: ঋণ শর্ত পর্যালোচনা

রিপোর্টারের নাম
  • আপডেট সময় শনিবার, ৫ এপ্রিল, ২০২৫
  • ২১ বার দেখা হয়েছে
আইএমএফ প্রতিনিধিদল ঢাকা সফর

আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) একটি প্রতিনিধিদল শনিবার ঢাকায় আসছে। চলমান ৪৭০ কোটি মার্কিন ডলারের ঋণচুক্তির আওতায় চতুর্থ ও পঞ্চম কিস্তি ছাড়ের আগে বাংলাদেশ কতটা শর্ত পূরণ করেছে, তা পর্যালোচনা করতেই দলটির এ সফর।

সফরের দ্বিতীয় দিন, রোববার, অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদের সঙ্গে প্রতিনিধিদলের বৈঠক হওয়ার কথা রয়েছে। অর্থ মন্ত্রণালয়ের সূত্রে জানা গেছে, ৬ এপ্রিল শুরু হওয়া এ আলোচনা চলবে দুই সপ্তাহ। এ সময় প্রতিনিধিদল সরকারের বিভিন্ন সংস্থার সঙ্গে বৈঠক করবে।

আলোচনায় অর্থ বিভাগ, জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর), বিদ্যুৎ বিভাগ, বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড (পিডিবি), বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন (বিইআরসি) ও জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগ অংশ নেবে। সফরের শেষ দিন, ১৭ এপ্রিল, অর্থ উপদেষ্টার সঙ্গে আরও একটি বৈঠক শেষে আইএমএফ প্রতিনিধিদল সংবাদ সম্মেলন করবে।

২০২৩ সালের জানুয়ারিতে চালু হওয়া ঋণ কর্মসূচির আওতায় বাংলাদেশ এখন পর্যন্ত তিন কিস্তিতে ২৩১ কোটি ডলার পেয়েছে, তবে বাকি ২৩৯ কোটি ডলার এখনও অনিশ্চিত। সরকার আশা করছে, চতুর্থ ও পঞ্চম কিস্তির অর্থ একসঙ্গে জুন মাসে পাওয়া যাবে।

আরও পড়ুনঃ

খেলাপি ঋণের অর্ধেকের বেশি ৫ ব্যাংকে, ১৬টির মূলধন ঘাটতি

এপ্রিলে বাংলাদেশে আসছে আইএমএফের প্রতিনিধি দল

 

তবে বিশেষজ্ঞরা বলছেন, কিস্তি পেতে বাংলাদেশের তিনটি বড় চ্যালেঞ্জ রয়েছে—মুদ্রা বিনিময় হার বাজারভিত্তিক করা, জিডিপির ০.৫ শতাংশ সমপরিমাণ বাড়তি রাজস্ব আদায় এবং রাজস্ব নীতি থেকে রাজস্ব প্রশাসনকে পৃথক করা।

বাংলাদেশ আইএমএফকে আশ্বস্ত করলেও বাস্তবে এই শর্ত পূরণে অগ্রগতি কম। বিশেষ করে মুদ্রা বিনিময় হার ও রাজস্ব সংগ্রহ সংক্রান্ত শর্তে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি হয়নি। দুই পক্ষ যদি নিজেদের অবস্থানে অনড় থাকে, তাহলে পরবর্তী কিস্তি পাওয়া কঠিন হয়ে পড়তে পারে। এমন পরিস্থিতিতে অন্যান্য উন্নয়ন সহযোগী সংস্থাগুলোর কাছ থেকেও ঋণ পাওয়া কঠিন হয়ে যাবে, যা বাংলাদেশের অর্থনীতির জন্য নতুন চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়াতে পারে।

আমাদের পথ চলায় সঙ্গী হন আপনিও:

শেয়ার করুন

Comments are closed.

এই ধরনের আরও নিউজ

© কপিরাইট ২০২৪-২০২৫ | সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত

ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগিতায়: NagorikIT