জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে শিক্ষার্থীদের ওপর হামলায় জড়িতদের তথ্য চেয়েছে কুবি প্রশাসন  - দৈনিক সাবাস বাংলাদেশ
নোটিশ:
শিরোনামঃ
বাংলা সাহিত্যের অগ্রদূত মীর মশাররফ হোসেনের ১৭৮তম জন্মবার্ষিকী উদযাপিত বুটেক্স সায়েন্স ক্লাবের নেতৃত্বে তাসমিয়া-পিয়াস শাপলা চত্বর গণহত্যা মামলায় শেখ হাসিনাসহ ২১ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত প্রতিবেদন ১২ জানুয়ারি প্রবীণ আলেম ও রাজনীতিবিদ আল্লামা মাওলানা নুরুল হুদা ফয়েজী (রহ.) ইন্তেকাল করেছেন সিচুয়ানে উদ্বোধনের কয়েক মাস পরই ধসে পড়ল হংছি ব্রিজ ২০২৬ সালের হজ চুক্তি স্বাক্ষর, বাংলাদেশ থেকে যাবে ৭৮ হাজার ৫০০ হজযাত্রী জুলাই সনদের আইনি স্বীকৃতি ছাড়া কোনো নির্বাচন নয়: জামায়াত আমির কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে কুকসু নির্বাচনের দাবিতে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি মুন্সীবাজারে আনুষ্ঠানিকভাবে যাত্রা শুরু করল ‘মুন্সীবাজার ব্লাড সোসাইটি’ শেকৃবিতে ৫৩% শিক্ষকের পিএইচডি নেই, তবুও পদোন্নতি ১৪৪ জনের

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে শিক্ষার্থীদের ওপর হামলায় জড়িতদের তথ্য চেয়েছে কুবি প্রশাসন 

আকরাম চৌধুরী (কুবি প্রতিনিধি)
  • আপডেট সময় বুধবার, ২৯ অক্টোবর, ২০২৫
  • ৬০ বার দেখা হয়েছে
গতবছরের জুলাই-আগস্ট অভ্যুত্থানে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুবি) শিক্ষার্থীদের ওপর আসা হত্যার হুমকি, জখম, নির্যাতন-নিপীড়ন, ধর্ষণের হুমকি ইত্যাদির সাথে জড়িতদের তথ্য চেয়ে বিজ্ঞপ্তি দিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। আগামী ১০ কর্মদিবসের মধ্যে প্রক্টর বরাবর তথ্য প্রেরণের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
মঙ্গলবার (২৮ সেপ্টেম্বর) বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (অতিরিক্ত দায়িত্ব) অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আনোয়ার হোসেন স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তি থেকে বিষয়টি জানা যায়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ২০২৪ সালের জুলাই-আগস্ট অভ্যুত্থানের বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন চলাকালীন সময়ে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের হত্যার হুমকি, জখম, নির্যাতন-নিপীড়ন, চিকিৎসা গ্রহণে বাধা, ধর্ষণের হুমকিদাতা ও উস্কানিদাতা হিসেবে জড়িতদের বিষয়ে তথ্য প্রদানে আগ্রহীদেরকে তথ্য প্রদানের জন্য অনুরোধ করা যাচ্ছে।
এর আগে, জুলাই-আগস্ট গণ-অভ্যুত্থানে শিক্ষার্থীদের হামলার সাথে জড়িতদের শনাক্ত করতে গত ২৮ এপ্রিল তিন সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। কমিটিতে আহ্বায়ক হিসেবে রয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. আবদুল হাকিম এবং অন্য দুই শিক্ষক হলেন আইন বিভাগের বিভাগীয় প্রধান (ভারপ্রাপ্ত) মু. আলী মুর্শেদ কাজেম এবং প্রত্নতত্ত্ব বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ মাহমুদুল হাছান খান
এ বিষয়ে তদন্ত কমিটির আহ্বায়ক অধ্যাপক ড. আবদুল হাকিম বলেন, আমরা কাজ অনেকটা এগিয়ে নিয়েছি। এ পর্যন্ত চারটা মিটিং করেছি আমরা। সবাই মুখে বলে, কিন্তু লিখিত কেউ কিছু দেয় না। এজন্য এখন লিখিত চাওয়া হয়েছে। লিখিত অভিযোগ পেলে আমাদের জন্য আরো সহজ হবে।
রেজিস্ট্রার (অতিরিক্ত দায়িত্ব) অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আনোয়ার হোসেন বলেন, কমিটি আগে গঠিত হলেও কেউ অভিযোগ করে নাই। অভিযোগ ছাড়া তো আর কিছু করা যাচ্ছে। এজন্য এখন আনুষ্ঠানিকভাবে তথ্য চাওয়া হয়েছে।

শেয়ার করুন

Comments are closed.

এই ধরনের আরও নিউজ

© কপিরাইট ২০২৪-২০২৫ | সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত

ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগিতায়: NagorikIT