নোটিশ:
শিরোনামঃ
সীমান্তে উত্তেজনা: আখাউড়ায় বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নাগরিক আহত ভারতের গৃহীত সিদ্ধান্তের জবাবে কড়া প্রতিক্রিয়া পাকিস্তানের বেরোবিতে অনুষ্ঠিত হলো গুচ্ছভুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘সি’ ইউনিট ভর্তি পরীক্ষা আধুনিক কৃষি: টেকসই কৃষি পদ্ধতিতে বাংলাদেশের কৃষির ভবিষ্যৎ সালাতুল ইস্তিসকার আয়োজন করলে চাপ আসত ভারত থেকে যেকোনো মুহূর্তে ভারতের হামলার আশঙ্কা, প্রস্তুত পাকিস্তান দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, বন্ধ জেরুজালেমের পথ মৃত্যুর মুখে শৈশবের শিক্ষা: ‘কালেমা’ পাঠে বাঁচলেন অধ্যাপক ও পরিবার নির্বাচনের প্রস্তুতিতে ইসি, কারো দিকে তাকিয়ে নয়: সিইসি ঐক্যের পথে শীর্ষ ইসলামী দলগুলো

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় থামবে কালনী এক্সপ্রেস, পূরণ হলো দীর্ঘদিনের দাবি

রিপোর্টারের নাম
  • আপডেট সময় মঙ্গলবার, ১১ মার্চ, ২০২৫
  • ২০ বার দেখা হয়েছে
কালনী এক্সপ্রেস,ব্রাহ্মণবাড়িয়া,সিলেট-ঢাকা-সিলেট রুট, আন্তঃনগর ট্রেন, যাত্রাবিরতি, ব্রাহ্মণবাড়িয়া রেলস্টেশন, জেলা নাগরিক ফোরাম, ট্রেন চালক, ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা, রেলওয়ের নতুন সময়সূচি, সিলেট ঢাকায় যাতায়াত, স্থানীয় বাসিন্দা, ট্রেন বরণ অনুষ্ঠান, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠন, টিকিট বরাদ্দ, স্থানীয় অর্থনীতি, যোগাযোগ ব্যবস্থা উন্নতি, দ্রুত যাতায়াত, ট্রেন সময়সূচি

সিলেট-ঢাকা-সিলেট রুটের আন্তঃনগর কালনী এক্সপ্রেস ট্রেন অবশেষে ব্রাহ্মণবাড়িয়া রেলস্টেশনে যাত্রাবিরতি শুরু করেছে, যা ছিল স্থানীয়দের দীর্ঘদিনের দাবি।

সোমবার বিকেলে ঢাকা থেকে সিলেটগামী কালনী এক্সপ্রেস প্রথমবারের মতো ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় থামে। এ উপলক্ষে জেলা নাগরিক ফোরামের নেতারা ট্রেনচালক, পরিচালক ও যাত্রীদের ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা জানান।

রেলওয়ের নতুন সময়সূচি অনুযায়ী, প্রতিদিন সকাল ১০টা ৫১ মিনিটে ঢাকার উদ্দেশে এবং বিকেল ৪টা ৪৬ মিনিটে সিলেটের উদ্দেশে ব্রাহ্মণবাড়িয়া রেলস্টেশনে থামবে ট্রেনটি।

তবে যাত্রাবিরতি নিশ্চিত হলেও ব্রাহ্মণবাড়িয়া থেকে এখনো কালনী এক্সপ্রেসের জন্য কোনো টিকিট বরাদ্দ রাখা হয়নি। এর আগে, বিকেল ৪টায় জেলা নাগরিক ফোরামের উদ্যোগে ট্রেনটি বরণের আনুষ্ঠানিক আয়োজন করা হয়, যেখানে সংগঠনটির নেতারা ছাড়াও বিভিন্ন সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠনের প্রতিনিধিরা বক্তব্য দেন।

কালনী এক্সপ্রেসের ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় যাত্রাবিরতি শুরু হওয়ায় স্থানীয় বাসিন্দাদের মধ্যে আনন্দের বন্যা বইছে। এই ট্রেনের যাত্রাবিরতি স্থানীয়দের জন্য এক বিশাল সুবিধা এনে দেবে, কারণ তারা এখন সিলেট ও ঢাকায় যাতায়াত করতে আরও সহজ ও দ্রুত পদ্ধতি পাচ্ছে। যদিও টিকিট বরাদ্দ এখনও শুরু হয়নি, তবে এটি শীঘ্রই চালু হওয়ার আশা করছেন স্থানীয়রা।

রেলওয়ের নতুন সময়সূচি অনুযায়ী, প্রতিদিন দুটি নির্দিষ্ট সময়ে ট্রেনটি ব্রাহ্মণবাড়িয়া স্টেশনে থামবে, যা স্থানীয় যাত্রীদের জন্য বড় একটি সুযোগ তৈরি করবে। জেলা নাগরিক ফোরামসহ অন্যান্য সংগঠন এই পরিবর্তনকে সাধুবাদ জানিয়ে বলেন, এটি স্থানীয় অর্থনীতি ও যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নতির জন্য ইতিবাচক পদক্ষেপ।

আমাদের পথ চলায় সঙ্গী হন আপনিও:

শেয়ার করুন

Comments are closed.

এই ধরনের আরও নিউজ

© কপিরাইট ২০২৪-২০২৫ | সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত

ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগিতায়: NagorikIT