সাত দিনের আলটিমেটামে শেখ হাসিনার নামে বিজ্ঞপ্তি - দৈনিক সাবাস বাংলাদেশ
নোটিশ:
শিরোনামঃ
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে বিদায় বলছেন আন্দ্রে রাসেল ইসির ওয়েবসাইটে আবারও ফিরল আওয়ামী লীগের ‘নৌকার’ প্রতীক ট্রাম্পের সিদ্ধান্তে পুড়ে ছাই হচ্ছে ২৭ হাজার শিশুর খাবার রাশিয়ার ড্রোন হামলায় কেঁপে উঠল ইউক্রেন, পাল্টা হামলা চালালো কিয়েভ যুক্তরাষ্ট্রের আলাস্কায় ৭.৩ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্প, সুনামি সতর্কতা জারি গ্রেনেড হামলা: তারেক রহমানসহ আসামিদের খালাসের বিরুদ্ধে আপিল শুনানি শুরু বৃষ্টিতে ভেজা এবং হাঁচি-কাশি-জ্বর মাদ্রিদে মুসলিমদের জন্য ১৫,০০০ বর্গমিটার কবরস্থান অনুমোদন সত্য গোপনে এক ধাপ এগিয়ে ‘প্রথম আলো’ ও ‘ঢাকা ট্রিবিউন’ ৪৮তম বিশেষ বিসিএস (স্বাস্থ্য )পরীক্ষার্থীদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশনা

সাত দিনের আলটিমেটামে শেখ হাসিনার নামে বিজ্ঞপ্তি

ঢাকা রিপোর্টার
  • আপডেট সময় সোমবার, ১৬ জুন, ২০২৫
  • ৫৫ বার দেখা হয়েছে

গত বছরের জুলাই-আগস্টে ছাত্র-জনতার গণ-অভ্যুত্থানে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় পলাতক সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালকে সাত দিনের মধ্যে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ দিয়েছে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল।

আজ ট্রাইব্যুনালে হাজির ছিলেন এই মামলার আরেক আসামি সাবেক আইজিপি চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন। তবে শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান খান কামাল পলাতক থাকায় তাদের গ্রেপ্তার করা যায়নি বলে জানানো হয়। তাই চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম ট্রাইব্যুনালের কাছে পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়ার আবেদন করেন।

বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বে তিন সদস্যের ট্রাইব্যুনাল-১ এই বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ দিয়ে ২৪ জুন পরবর্তী আদেশের দিন ঠিক করেন।

এর আগে ১ জুন শেখ হাসিনা, আসাদুজ্জামান খান কামাল ও চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুনের বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের ৫টি অভিযোগ আনুষ্ঠানিকভাবে আমলে নেওয়া হয়। ওই দিন মামলার বিচারিক কার্যক্রম বিটিভিতে সরাসরি সম্প্রচার করা হয়েছিল।

গত বছরের ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার গণ-অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর নতুন করে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল গঠন করা হয়। এরপর এই মামলাটি শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে প্রথম মামলা হিসেবে গ্রহণ করা হয়।

এ ছাড়া শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে আরও দুটি মামলা রয়েছে। এর মধ্যে একটি মামলা সাড়ে ১৫ বছরে গুম-খুনের অভিযোগ নিয়ে এবং অন্যটি ২০১৩ সালের শাপলা চত্বরে হেফাজতের সমাবেশে হত্যাকাণ্ডের ঘটনায়।

ছাত্র-জনতার আন্দোলন দমনে সরকারি বাহিনী, দলীয় ক্যাডার ও প্রশাসনের একাংশ গণহত্যা ও মানবতাবিরোধী অপরাধ ঘটিয়েছে বলে একের পর এক অভিযোগ জমা পড়ছে। এসব অপরাধের বিচার এখন চলছে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে।

শেয়ার করুন

Comments are closed.

এই ধরনের আরও নিউজ

© কপিরাইট ২০২৪-২০২৫ | সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত

ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগিতায়: NagorikIT