৩২ নম্বর জয় বাংলা হওয়া নিয়ে আলোচনা তুঙ্গে। ছুপা লীগারদের এই প্রতিক্রিয়া যেন এক সুপরিচিত দৃশ্যের পুনরাবৃত্তি। অতীতে বিভিন্ন রাজনৈতিক ও সামাজিক পরিবর্তনের সময় এ ধরনের প্রতিক্রিয়া দেখা গেছে। তবে এ ক্ষেত্রে বিশেষ দৃষ্টিভঙ্গির প্রকাশ লক্ষণীয়। কেউ কেউ বলছেন, এটি ইতিহাস পরিবর্তনের চেষ্টা, কেউ বলছেন প্রতিশোধের রাজনীতি। অনেকের মতে, এই ঘটনা নতুন রাজনৈতিক বাস্তবতার ইঙ্গিত দেয়। অন্যদিকে, কেউ কেউ মনে করেন, অতীতের অন্যায় ও দুঃশাসনের প্রতীক ভেঙে ফেলা নতুন শুরুর সংকেত হতে পারে। তবুও, বিতর্ক চলছেই।
৩২ নম্বর জয় বাংলা হওয়ার পর ছুপা লীগার ওরফে সুশীল ওরফে পোগতশীলদের বয়ান সমগ্র:
১। সরকারি পৃষ্ঠপোষকতায় বাড়ী, চিহ্ন, প্রতীক ভেঙে রাগ দেখানো যায়, ফ্যাসিবাদ যায় না, ফ্যাসিবাদের পুনরুৎপাদন হয়!
২। খুব কি দরকার ছিল এটার?
৩। ভেবেছিলাম এবার দেশটা ঠিক হবে
৪। ভেবেছেন এর পরিনাম কি হবে?
৫। ভেঙে ফেললেই কি ইতিহাস মুছে ফেলতে পারবেন?
৬। ভাঙা সহজ, গড়া কঠিন।
৭। এখন কি পদ্মা সেতু, মেট্রোরেল ভেঙে ফেলবে?
৮। এর পর কি স্যাটেলাইট টা ভাঙবে?
৯। হিংসাত্মক কোন কিছুই ভাল না
১০। এত বাড়াবাড়ি করা ঠিক হয় নি
১১। এতে ভারতের লাভ হবে
১২। এর কারনে মানুষ আওয়ামী লীগের প্রতি সিম্প্যাথাইজড হবে
১৩। পারলে আওয়ামীলীগের বিচার করুন, ৩২ নম্বর কি দোষ করল।
১৪। মব ভায়োলেন্স
১৫। নতুন ফ্যাসিবাদের পদধ্বনি
১৬। এতে জনগনের কি লাভ হলো?
১৭। সারা বিশ্বের কাছে আমাদের মাথা নিচু হয়ে গেল
১৮। জাতি হিসেবে আমরা আসলেই খারাপ
১৯। এ জাতি কখনোই ভাল হবে না।
২০। খালেদা জিয়াকে যখন বাসা থেকে বের করে দিয়েছিল তখনো এর প্রতিবাদ করেছি, আজও এর প্রতিবাদ করছি।
- দৈনিক সাবাস বাংলাদেশ এর সর্বশেষ নিউজ পড়তে ক্লিক করুন: সর্বশেষ
- দৈনিক সাবাস বাংলাদেশ এর ফেসবুক পেজটি ফলো করুন: dailysabasbd
Leave a Reply