
রাখাল রাহার ঔদ্ধত্য বেড়েই চলেছে!
“এই লোক পাঠ্যপুস্তক পরিমার্জনা কমিটির মূল।
কত কুরুচিপূর্ণ শব্দ চয়ন।
এই লোককে দিয়ে পাঠ্যবই পরিমার্জনা করলে আমাদের সন্তানরা কী শিখবে ?
কুরুচিপূর্ণ শব্দ তো শিখবেই, পাশাপাশি সৃষ্টিকর্তার নামের সাথে কুরুচিপূর্ণ শব্দ চয়ন করতেও দ্বিধা করবে না।
রাখাল রাহা ওরফে সাজ্জাদ বুকের পাটা বেশ বড়।
সে অনেক ভুল করলেও তাকে ধরা হয় না,
এজন্য তার সাহস দিন দিন বেড়েই চলেছে।
সে এনসিটিবিতে মূল পরিচয় দেয় শিক্ষা উপদেষ্টা ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদের সে সরাসরি ছাত্র। ফলে উপদেষ্টা ওয়াহিদের সাথে তার সরাসরি যোগাযোগ, বাকি কাউকে গোনায় ধরে না।
কমিটিতে ৫৭ জন থাকার কথা কাগজে কলমে থাকলেও সেই পুরো কাজটা করে। সেই পাঠ্যবইয়ে আদিবাসী গ্রাফিতি ঢুকায়, যাকে কেন্দ্র করে মতিঝিলে বিরাট মারামারি ও হতাহতের ঘটনা ঘটে। সরকার বাঙালীদের ৪ জনকে গ্রেফতার করলেও উপজাতিদের কাউকে এখনও গ্রেফতার করেনি। অথচ পুলিশের ব্যারিকেড ভেঙ্গে বাঙালীদের উপর প্রথম ঝাপিয়ে পড়েছিলো উপজাতিরাই। রাখাল রাহা সেই ঘটনার মূল উস্কানি দাতা হলেও অদৃশ্য কারণে তাকে ধরা হচ্ছে না।
তবে রাখালের বিরুদ্ধে সবচেয়ে বড় যে অভিযোগ, এবার পাঠ্যপুস্তক ছাপাতে অতিরিক্ত ৭০০ কোটি টাকা খরচ হয়েছে, অতিরিক্ত সময় ক্ষেপনে এতটা ব্যয় বাড়িয়ে দেয় রাখাল। এতে তার সাথে ছাপা কারখানাগুলোর গোপন আতাতের বিষয়টি নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে অনেকেই।
একটা কথা ভুলে গেলে চলবে না, এই ৭০০ কোটি টাকা কিন্তু রাখাল তার বাবার বাড়ি থেকে এনে দিবে না। আপনার ট্যাক্সের টাকা থেকে, আপনার চাল-ডাল-তেল-নুনের খরচ বাড়িয়ে নেবে। আওয়ামীলীগ দুর্নীতি করেছিলো বলে, তাদের ধরেছেন, তাহলে রাখালরা যে দুর্নীতি করলো, সেটা কী ধরবেন না ?”
শিরোনামঃ রাখাল রাহার ঔদ্ধত্য
Leave a Reply