অনুষ্ঠানের শুরুতেই পবিত্র কুরআন থেকে তিলাওয়াত ও বিশেষ মোনাজাতের মাধ্যমে অভ্যুত্থানে শহীদদের আত্মার মাগফিরাত কামনা করা হয়। এরপর এক আবেগঘন পরিবেশে নিহত শিক্ষার্থীদের পরিবারের সদস্যরা তাঁদের প্রিয়জনদের স্মৃতি তুলে ধরেন। অভ্যুত্থানে আহত শিক্ষার্থীরাও মঞ্চে উঠে নিজেদের অভিজ্ঞতা ও মানসিক সংগ্রামের কথা শোনান, যা উপস্থিত সবাইকে নাড়া দেয়।
এ উপলক্ষে ক্যাম্পাস মাঠে শহীদদের স্মরণে কৃষ্ণচূড়া চারা রোপণ করা হয়, যা ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে সাহস ও আত্মত্যাগের স্মৃতি বয়ে নিয়ে যাবে।
পুরো অনুষ্ঠানটি আয়োজন ও পরিচালনার দায়িত্বে ছিল ‘বিইউপি মিডিয়া অ্যান্ড কমিউনিকেশন ক্লাব’, যারা অত্যন্ত দায়িত্বশীলভাবে অনুষ্ঠানটির প্রতিটি দিক সফলভাবে সম্পন্ন করে।
‘জুলাই স্মরণ অনুষ্ঠান’ শুধুমাত্র এক দিনের আয়োজন নয়, বরং এটি ইতিহাস, আত্মত্যাগ ও প্রেরণার এক অনন্য নিদর্শন হয়ে থাকবে বিইউপি পরিবার ও বাংলাদেশের শিক্ষা অঙ্গনে।