ধ্বংস করা হলো ৪৫ হাজার আকাশমনি ও ইউক্যালিপটাস গাছের চারা - দৈনিক সাবাস বাংলাদেশ
নোটিশ:
শিরোনামঃ
ULAB এর ওয়ার্কশপে BUPGAC এর গঠনমূলক অংশগ্রহণ আত্রাইয়ে জিপিএ-৫ প্রাপ্ত ১১৩ কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা ব্লগার ফারাবির জামিন মঞ্জুর ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি: ইউক্রেন যুদ্ধ না থামালে পুতিনের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা যুদ্ধ বন্ধ না হলে সেপ্টেম্বরে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য সাবেক আইজিপি মামুনের স্বীকারোক্তি: সেনানিবাসে কীভাবে আশ্রয় নিলেন ৩৭ বছর পর ইংলিশ চ্যানেল পাড়ি দিলেন দুই বাংলাদেশি সাঁতারু – সাগর ও হিমেল রাশিয়ার উপকূলে ৮.৭ মাত্রার ভয়াবহ ভূমিকম্প, সুনামি সতর্কতায় কাঁপছে প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের কয়েকটি দেশ যুক্তরাজ্যে বিমানে মুসলমান সেজে ‘জঙ্গী’ হবার চেষ্টা ভারতীয় বংশোদ্ভূত হিন্দুর! ডাকসু নির্বাচন ৯ সেপ্টেম্বর, ছয় কেন্দ্রে হবে ভোটগ্রহণ

ধ্বংস করা হলো ৪৫ হাজার আকাশমনি ও ইউক্যালিপটাস গাছের চারা

ইসতিয়াক আহমেদ নাবীল (শেরপুর প্রতিনিধি)
  • আপডেট সময় বৃহস্পতিবার, ৩ জুলাই, ২০২৫
  • ৭১ বার দেখা হয়েছে

শেরপুরের ঝিনাইগাতী উপজেলায় পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর হিসেবে চিহ্নিত আকাশমনি ও ইউক্যালিপটাস গাছের ৪৫ হাজার চারা ধ্বংস করা হয়েছে। ২০২৪-২৫ অর্থবছরের কৃষি পুনর্বাসন সহায়তা খাত থেকে নার্সারি মালিকদের ক্ষতিপূরণ প্রদান কার্যক্রমের আওতায় এই চারাগুলো ধ্বংস করা হয়।

২ জুলাই (বুধবার) দুপুরে উপজেলা কৃষি অফিস প্রাঙ্গণে আনুষ্ঠানিকভাবে এ কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. ফরহাদ হোসেন। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা নার্সারি মালিক সমিতির সভাপতি খাইরুল ইসলাম খান, সহ-সভাপতি মো. ফজলুল হক, কৃষি অফিসের বিভিন্ন কর্মকর্তা ও এলাকার নার্সারি মালিকগণ।

উপজেলা কৃষি অফিস সূত্র জানায়, ইউক্যালিপটাস ও আকাশমনি গাছ পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর ও পানিশোষক গাছ হিসেবে পরিচিত। তাই সরকারিভাবে এসব চারা রোপণে দীর্ঘদিন ধরেই নিষেধাজ্ঞা রয়েছে। সেই পরিপ্রেক্ষিতে ঝিনাইগাতী উপজেলার ২৯টি নার্সারি থেকে সংগৃহীত ১ লাখ ২৭ হাজার চারা নিধনের জন্য সংশ্লিষ্ট দপ্তরে আবেদন করা হয়। পরে অনুমোদনপ্রাপ্ত ৪৫ হাজার চারা ধ্বংস করা হয়, যার প্রতিটির জন্য ৪ টাকা হারে ক্ষতিপূরণ প্রদান করা হবে।

নার্সারি মালিক সমিতির সহ-সভাপতি মো. ফজলুল হক বলেন, “সরকারের নির্দেশনার প্রতি শ্রদ্ধা রেখে আমরা ভবিষ্যতে এই ধরনের পরিবেশ-অসন্তুলন সৃষ্টি করে এমন গাছের চারা উৎপাদন ও বিক্রি থেকে বিরত থাকবো।”

উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. ফরহাদ হোসেন সবাইকে আহ্বান জানান, যেসব স্থানে এখনও এ ধরনের চারা রয়েছে, তা স্ব স্ব উদ্যোগে ধ্বংস করে ফেলতে হবে। অন্যথায় ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলেও তিনি সতর্ক করেন।

শেয়ার করুন

Comments are closed.

এই ধরনের আরও নিউজ

© কপিরাইট ২০২৪-২০২৫ | সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত

ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগিতায়: NagorikIT