গঙ্গা পানি চুক্তি নবায়ন: মার্চে ভারত সফরে কারিগরি দল - দৈনিক সাবাস বাংলাদেশ
নোটিশ:
শিরোনামঃ
ULAB এর ওয়ার্কশপে BUPGAC এর গঠনমূলক অংশগ্রহণ আত্রাইয়ে জিপিএ-৫ প্রাপ্ত ১১৩ কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা ব্লগার ফারাবির জামিন মঞ্জুর ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি: ইউক্রেন যুদ্ধ না থামালে পুতিনের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা যুদ্ধ বন্ধ না হলে সেপ্টেম্বরে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য সাবেক আইজিপি মামুনের স্বীকারোক্তি: সেনানিবাসে কীভাবে আশ্রয় নিলেন ৩৭ বছর পর ইংলিশ চ্যানেল পাড়ি দিলেন দুই বাংলাদেশি সাঁতারু – সাগর ও হিমেল রাশিয়ার উপকূলে ৮.৭ মাত্রার ভয়াবহ ভূমিকম্প, সুনামি সতর্কতায় কাঁপছে প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের কয়েকটি দেশ যুক্তরাজ্যে বিমানে মুসলমান সেজে ‘জঙ্গী’ হবার চেষ্টা ভারতীয় বংশোদ্ভূত হিন্দুর! ডাকসু নির্বাচন ৯ সেপ্টেম্বর, ছয় কেন্দ্রে হবে ভোটগ্রহণ

গঙ্গা পানি চুক্তি নবায়ন: মার্চে ভারত সফরে কারিগরি দল

অনলাইন ডেস্ক।
  • আপডেট সময় বুধবার, ১৯ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫
  • ৬০ বার দেখা হয়েছে
গঙ্গা পানি চুক্তি

গঙ্গা পানি চুক্তি নবায়নের অংশ হিসেবে আগামী মার্চে ভারত সফরে যাচ্ছে বাংলাদেশের একটি কারিগরি দল। বাংলাদেশ ও ভারতের ৫৪টি অভিন্ন নদীর মধ্যে একমাত্র গঙ্গার পানিবণ্টন নিয়ে ১৯৯৬ সালে চুক্তি হয়েছিল, যার মেয়াদ শেষ হবে ২০২৬ সালের ডিসেম্বরে। নতুন চুক্তির প্রস্তুতির অংশ হিসেবেই এ সফর। পানিসম্পদ উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান জানিয়েছেন, ২০২৬ সালের মধ্যে চুক্তি (গঙ্গা পানি চুক্তি) নবায়ন হবে এবং এতে বাংলাদেশের স্বার্থ রক্ষায় জোর দেওয়া হবে।

তবে নদী বিশেষজ্ঞ ড. আইনুন নিশাত মনে করেন, কারিগরি দলের দায়িত্ব শুধু তথ্য বিনিময়, পানিবণ্টন নিয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়ার এখতিয়ার তাদের নেই। গঙ্গার পানি চুক্তির শর্ত অপরিবর্তিত রাখার পরিকল্পনা ছিল আওয়ামী লীগ সরকারের, তবে অন্তর্বর্তী সরকার বিষয়টি নতুন করে পর্যালোচনা করতে চায়। সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেন, ‘২০২৬ সালের মধ্যে চুক্তি নবায়ন করতেই হবে। তবে এটি আমাদের মেয়াদে স্বাক্ষরিত হবে না, সেটি প্রায় নিশ্চিত।’

তিনি জানান, দীর্ঘদিন ধরেই চুক্তির কার্যকারিতা নিয়ে নানা মত আসছে। এসব পর্যালোচনা করেই কারিগরি দল আলোচনা করবে এবং মার্চের প্রথম সপ্তাহে ভারত সফরে যাবে। বিশেষজ্ঞদের মতে, গঙ্গা নদীর পানির প্রবাহ ও ব্যবহার কেবল দুই দেশের মধ্যেই নয়, বরং পরিবেশগত দৃষ্টিকোণ থেকেও গুরুত্বপূর্ণ।

এদিকে, ড. আইনুন নিশাত বলেন, ‘কারিগরি কমিটি পানিবণ্টন নিয়ে সিদ্ধান্ত নিতে পারে না, কেবল তথ্য বিনিময় করতেই পারে।’ তিনি আরও মনে করেন, অভিন্ন নদীগুলোর সুরক্ষা ও ব্যবস্থাপনায় বাংলাদেশ-ভারতের যৌথ উদ্যোগ জরুরি। বিশেষ করে ভবিষ্যৎ জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব মোকাবিলায় উভয় দেশের সহযোগিতা অপরিহার্য।

আরও পরুনঃ সীমান্ত উত্তেজনা: অস্বস্তি না বাড়ানোর বার্তা নয়াদিল্লিকে দেবে ঢাকা

Follow Us On Facebook

শেয়ার করুন

Comments are closed.

এই ধরনের আরও নিউজ

© কপিরাইট ২০২৪-২০২৫ | সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত

ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগিতায়: NagorikIT