২০২৫ সালে বাংলাদেশের টেস্ট সূচি তুলনামূলকভাবে কম ব্যস্ত। ফিল সিমন্সের অধীনে বাংলাদেশ দল এই বছর মোট ৪টি টেস্ট খেলবে, যা ২০২৪ সালের তুলনায় অর্ধেকেরও কম।
২০২৪ সালে বাংলাদেশ ১০টি টেস্ট ম্যাচ খেলেছিল। তবে ২০২৫ সালে লাল সবুজের দল মাত্র দুটি আলাদা সিরিজে অংশ নেবে, যেখানে খেলবে ৪টি টেস্ট। বছরের প্রথম ছয় মাস কোনো টেস্ট ম্যাচ নেই।
জুন মাসে বাংলাদেশ তাদের প্রথম টেস্ট খেলবে। শ্রীলঙ্কা সফরে দুইটি টেস্ট ম্যাচ খেলবে দলটি। এরপর নভেম্বরে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে দেশের মাটিতে বাকি দুইটি টেস্ট ম্যাচ অনুষ্ঠিত হবে।
যদিও টেস্টের সংখ্যা সীমিত, ২০২৫ সালে বাংলাদেশ দলের অন্যান্য ফরম্যাটে ব্যস্ততা থাকবে। দলটি এই বছর কমপক্ষে ২১টি ওয়ানডে খেলবে। যদি তারা আইসিসি চ্যাম্পিয়নস ট্রফির সেমিফাইনাল বা ফাইনালে পৌঁছায়, তবে এই সংখ্যা আরও বাড়বে।
টি-টোয়েন্টি ফরম্যাটেও ২০২৫ সাল বেশ ব্যস্ত। দলটি ১৮টি ম্যাচ খেলবে, যা গত বছরের ২৪ ম্যাচের তুলনায় কিছুটা কম।
২০২৫ সালে বাংলাদেশের টেস্ট ক্রিকেট সূচি তুলনামূলকভাবে কম হলেও, অন্য ফরম্যাটে দলটি বেশ ব্যস্ত থাকবে। ফিল সিমন্সের অধীনে বাংলাদেশ দলের লক্ষ্য থাকবে প্রতিটি ম্যাচে সেরা পারফরম্যান্স প্রদান করা। যদিও টেস্ট সিরিজ দুটি সীমিত, তবে এই দুটি সিরিজেই বাংলাদেশ দলের জন্য চ্যালেঞ্জ থাকবে। শ্রীলঙ্কা সফরের দুটি টেস্ট ম্যাচ এবং আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে দুটি টেস্ট দেশের মাটিতে অনুষ্ঠিত হবে।
বিশ্বক্রিকেটের নানা পরিবর্তন ও চ্যালেঞ্জের মধ্যে বাংলাদেশ দলের জন্য এই বছর বেশ কিছু শিক্ষা এবং উন্নতির সুযোগও রয়েছে। বিশেষ করে, টি-টোয়েন্টি এবং ওয়ানডে ফরম্যাটে তারা বেশ ব্যস্ত থাকবে। ২১টি ওয়ানডে এবং ১৮টি টি-টোয়েন্টি ম্যাচ বাংলাদেশের জন্য দারুণ এক পরীক্ষা হবে। এই ম্যাচগুলোতে দলের শক্তি এবং সামর্থ্য পরীক্ষা হবে, যেখানে বাংলাদেশ দলের তরুণ খেলোয়াড়রা নিজেদের প্রমাণ করতে পারবে।
Leave a Reply