বিচারকদের সম্পদের হিসাব নেবে সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিল - দৈনিক সাবাস বাংলাদেশ
নোটিশ:
শিরোনামঃ
রাকসু নির্বাচনের প্রচারণার শেষ দিন আজ, পরশু ভোটগ্রহণ তরুণ কলাম লেখক ফোরামের কুবি শাখার নেতৃত্বে মাসুম–সাইদুল সড়ক সংস্কার ও রেলপথ চালুর দাবিতে উপাচার্য বরাবর ইবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি প্রদান গাছের সুরক্ষায় গ্রীন ভয়েস সদস্যদের হাতে পাঁচ প্রকার সামগ্রী প্রদান করলেন অধ্যক্ষ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে আন্ডারগ্র্যাজুয়েট ভর্তি আবেদন শুরু ২৯ অক্টোবর কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে মেডিক্যাল সেবার সময় রাত ৮টা পর্যন্ত বাড়ানো হলো রাবিতে নবীনবরণ: শিক্ষার্থীদের সম্ভাবনা বাস্তবায়নে যুক্তি ও শৃঙ্খলার আহ্বান উপাচার্যের জাবিতে প্রাণ রসায়ন বিভাগের নবীন শিক্ষার্থীদের র‍্যাগিং বাংলাদেশ টেক্সটাইল বিশ্ববিদ্যালয় ক্যারিয়ার ক্লাবের নতুন কমিটি ঘোষণা বিদেশে নতুন আগত বাংলাদেশিদের প্রতি অমানবিক আচরণ বন্ধের আহ্বান জানিয়েছেন ফজলে এলাহী

অবসরের আগেও বিচারকদের সম্পদের হিসাব নেবে সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিল

অনলাইন ডেস্ক।
  • আপডেট সময় মঙ্গলবার, ১১ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫
  • ১৪৯ বার দেখা হয়েছে
অবসরের আগে,বিচারকদের সম্পদের হিসাব

বিচারকদের সম্পদের হিসাব সংগ্রহ ও পর্যালোচনার জন্য সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিল তিন বছর পরপর এবং অবসরের ছয় মাস আগে তাদের ও তাদের পরিবারের ওপর নির্ভরশীল সদস্যদের সম্পদের বিবরণ গ্রহণ করবে। বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশনের চূড়ান্ত প্রতিবেদনে এ সংক্রান্ত সুপারিশ করা হয়েছে।

প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, বিচারকদের সম্পদের হিসাব নেওয়ার পাশাপাশি তাদের বিচারিক দক্ষতা, আদালত ও মামলা ব্যবস্থাপনা, আইনজীবী ও সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে আচরণ পর্যবেক্ষণ করবে কাউন্সিল। এছাড়া, বিচারকদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গ্রহণ, পর্যালোচনা ও প্রয়োজনে তদন্ত পরিচালনার জন্য কাউন্সিল একটি স্থায়ী ব্যবস্থা গড়ে তুলবে। অভিযোগের সত্যতা প্রমাণিত হলে যথাযথ শৃঙ্খলামূলক ব্যবস্থা নেওয়া হবে, যার মধ্যে সতর্কবার্তা প্রদান ও গুরুতর ক্ষেত্রে ‘বিচারপতি’ পদবি ব্যবহার থেকে নিষিদ্ধ করার সুপারিশ রয়েছে।

গত শনিবার মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের ওয়েবসাইটে বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশনের চূড়ান্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়। আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি শাহ আবু নাঈম মোমিনুর রহমানের নেতৃত্বে আট সদস্যের এ কমিশন গঠিত হয় ২০২৪ সালের ৩ অক্টোবর। ৩৫২ পৃষ্ঠার প্রতিবেদনে ৩১টি অধ্যায়ে বিচার বিভাগ সংস্কারের বিভিন্ন সুপারিশ ও প্রস্তাব তুলে ধরা হয়েছে।

এদিকে, বিচার বিভাগের সংস্কারের এই উদ্যোগকে বিশেষজ্ঞরা স্বাগত জানিয়েছেন এবং এটিকে বিচারিক স্বাধীনতার সুরক্ষার জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবে দেখছেন। তারা বলেন, বিচারকদের সম্পদের হিসাব নেওয়া এবং তাদের কর্মদক্ষতা পর্যবেক্ষণের মাধ্যমে বিচার ব্যবস্থায় স্বচ্ছতা বাড়বে এবং জনগণের আস্থা ফিরে আসবে।

বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন অনুযায়ী, আদালতের কার্যক্রম আরও গতিশীল এবং কার্যকর করার জন্য বিভিন্ন নতুন দিক নির্দেশনা দেয়া হয়েছে। সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিলের পক্ষ থেকে যে স্থায়ী ব্যবস্থা গড়ে তোলা হবে, তাতে বিচারকদের বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগ দ্রুত সমাধান এবং বিচার বিভাগের নৈতিকতা আরও দৃঢ় হবে বলে আশা করা হচ্ছে।

  • দৈনিক সাবাস বাংলাদেশ এর সর্বশেষ নিউজ পড়তে ক্লিক করুন: সর্বশেষ
  • দৈনিক সাবাস বাংলাদেশ এর ফেসবুক পেজটি ফলো করুন: dailysabasbd

শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ধরনের আরও নিউজ

© কপিরাইট ২০২৪-২০২৫ | সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত

ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগিতায়: NagorikIT