নড়াইলে অনুষ্ঠিত হলো ঐতিহ্যবাহী ষাঁড়ের লড়াই - দৈনিক সাবাস বাংলাদেশ
নোটিশ:
শিরোনামঃ
সীমান্তে তীব্র গুলি বিনিময়, পাকিস্তান–আফগানিস্তান উত্তেজনা চরমে জাককানইবিতে সমুদ্র ও জলবায়ু–বিষয়ক ‘Exploring the Blue Earth’ শীর্ষক আন্তর্জাতিক কর্মশালা অনুষ্ঠিত দুধকুমার নদে অবৈধ বালু উত্তোলন বন্ধে এসিল্যান্ডের হস্তক্ষেপ, স্বস্তিতে তীরবর্তী বাসিন্দারা ইবিতে জুলাই বিপ্লববিরোধী অভিযোগে ফের ৯ শিক্ষক বরখাস্ত নানিয়ারচর জোন (১৭ই বেংগল) এর মানবিক উদ্যো‌গে বিনামূল্যে শিক্ষা সামগ্রী বিতরণ সিলেট উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের প্রথম নির্বাহী পরিচালক হলেন মো. সাদি উর রহিম জাদিদ আন্তর্জাতিক প্রতিবন্ধী দিবস উপলক্ষে ইবিতে আলোচনা সভা জামায়াতের মনোনয়নে কে এই হিন্দু প্রার্থী ভারত ছাড়তে তড়িঘড়ি সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী কামাল পশ্চিমবঙ্গে বেওয়ারিশ কুকুরের প্রহরায় বেঁচে গেল পরিত্যক্ত নবজাতক

নড়াইলে অনুষ্ঠিত হলো ঐতিহ্যবাহী ষাঁড়ের লড়াই

নড়াইল প্রতিনিধি
  • আপডেট সময় শনিবার, ৩০ আগস্ট, ২০২৫
  • ১৪১ বার দেখা হয়েছে

নড়াইলের কালিয়া উপজেলায় অনুষ্ঠিত হয়েছে গ্রামবাংলার ঐতিহ্যবাহী ষাঁড়ের লড়াই।

শনিবার (৩০ আগস্ট) সকালে উপজেলার রঘুনাথপুর মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়ে নবীন যুব সংঘের উদ্যোগে এ প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়।

ষাঁড়ের লড়াই অনুষ্ঠান ঘিরে সকাল থেকেই অনুষ্ঠানস্থলে মানুষের ভিড় বাড়তে থাকে। দুপুর গড়াতেই রঘুনাথপুর বিদ্যালয়ের মাঠের চারপাশে কানায় কানায় পূর্ণ হয়ে যায়। কেউ স্কুলের বারান্দায়, কেউ বাড়ির ছাদে, আবার কেউ গাছে উঠে উপভোগ করেন এ লড়াই। শিশু-কিশোর থেকে শুরু করে বয়স্করাও লড়াই দেখতে ভিড় জমান।

প্রতিযোগিতায় আড়পাড়া, যাদবপুর, শোলপুর, মির্জাপর, পেড়লীসহ আশপাশের বিভিন্ন এলাকা থেকে ৩০টি ষাঁড় অংশ নেয়।

মির্জাপুর থেকে আসা সুবুদ্ধি বিশ্বাস বলেন, ‘আমিসহ আমাদের গ্রাম থেকে নসিমন যোগে ১৫ জন এক সঙ্গে ষাঁড়ের লড়াই দেখেছি। ষাঁড়ের লড়াই দেখার আনন্দেই আলাদা। যদি বৃষ্টি না হতো তাহলে এখানে আসা মানুষ আরও সুন্দরভাবে এ প্রতিযোগিতা উপভোগ করতে পারত।’

আয়োজকদের মতে, গ্রামবাংলার মানুষের বিনোদনের পাশাপাশি সামাজিক ঐক্যের প্রতীক এই ষাঁড়ের লড়াই। আমাদের সকলের পুরোনো এই ঐতিহ্য সংরক্ষণ করা উচিত, যাতে করে আগামী প্রজন্ম কাছে এটি জীবন্ত থাকে। ষাঁড়ের লড়াই শুধু একটি সাধারণ খেলা নয়, এটি বাংলার গ্রামীণ সংস্কৃতির এক অবিচ্ছেদ্য অংশ।

এ ধরনের আয়োজনের মাধ্যমে গ্রামীণ সংস্কৃতির ধারাবাহিকতা বজায় রাখা সম্ভব, যা আগামী প্রজন্মের কাছে আমাদের ঐতিহ্যকে জীবন্ত রাখবে।

শেয়ার করুন

Comments are closed.

এই ধরনের আরও নিউজ

© কপিরাইট ২০২৪-২০২৫ | সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত

ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগিতায়: NagorikIT