ধ্বংস করা হলো ৪৫ হাজার আকাশমনি ও ইউক্যালিপটাস গাছের চারা - দৈনিক সাবাস বাংলাদেশ
নোটিশ:
শিরোনামঃ
কুবি চৌদ্দগ্রাম স্টুডেন্টস’ ওয়েলফেয়ার এসোসিয়েশনের ২০২৫-২৬ বর্ষের নতুন কমিটি ঘোষণা দিল্লির লাল কেল্লায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ- ৮ নিহত, মুম্বাইসহ চার রাজ্যে উচ্চ সতর্কতা কুমিল্লার উজ্জল ইতিহাস রচনা করলেন হিমালয়ের তিন ট্রেইল সাইকেলে অতিক্রম করে শ্রীবরদীতে মহিলা দলের উঠান বৈঠক ও হুইলচেয়ার বিতরণ গুরুতর রোগীদের হজে অংশগ্রহণ নিষিদ্ধ, কঠোর স্বাস্থ্য যাচাই চালু গোয়ালন্দ মোড়ে যৌথ বাহিনীর অভিযানে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্রসহ দুই সন্ত্রাসী গ্রেফতার কুষ্টিয়া ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে উদযাপিত আন্তর্জাতিক হিসাববিজ্ঞান দিবস প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগের দাবিতে ইবিতে মানববন্ধন জুলাই হত্যা মামলার রায় ১৩ নভেম্বর, সুপ্রিম কোর্ট এলাকায় কড়া নিরাপত্তা — জাতীয় ঈদগাহে বহিরাগত প্রবেশ নিষিদ্ধ বুটেক্সে দুই দিনের পৃথক ঘটনায় তিনজনের সাময়িক বহিষ্কার ও ছয়জনের অর্থদণ্ড

ধ্বংস করা হলো ৪৫ হাজার আকাশমনি ও ইউক্যালিপটাস গাছের চারা

ইসতিয়াক আহমেদ নাবীল (শেরপুর প্রতিনিধি)
  • আপডেট সময় বৃহস্পতিবার, ৩ জুলাই, ২০২৫
  • ১৬৫ বার দেখা হয়েছে

শেরপুরের ঝিনাইগাতী উপজেলায় পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর হিসেবে চিহ্নিত আকাশমনি ও ইউক্যালিপটাস গাছের ৪৫ হাজার চারা ধ্বংস করা হয়েছে। ২০২৪-২৫ অর্থবছরের কৃষি পুনর্বাসন সহায়তা খাত থেকে নার্সারি মালিকদের ক্ষতিপূরণ প্রদান কার্যক্রমের আওতায় এই চারাগুলো ধ্বংস করা হয়।

২ জুলাই (বুধবার) দুপুরে উপজেলা কৃষি অফিস প্রাঙ্গণে আনুষ্ঠানিকভাবে এ কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. ফরহাদ হোসেন। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা নার্সারি মালিক সমিতির সভাপতি খাইরুল ইসলাম খান, সহ-সভাপতি মো. ফজলুল হক, কৃষি অফিসের বিভিন্ন কর্মকর্তা ও এলাকার নার্সারি মালিকগণ।

উপজেলা কৃষি অফিস সূত্র জানায়, ইউক্যালিপটাস ও আকাশমনি গাছ পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর ও পানিশোষক গাছ হিসেবে পরিচিত। তাই সরকারিভাবে এসব চারা রোপণে দীর্ঘদিন ধরেই নিষেধাজ্ঞা রয়েছে। সেই পরিপ্রেক্ষিতে ঝিনাইগাতী উপজেলার ২৯টি নার্সারি থেকে সংগৃহীত ১ লাখ ২৭ হাজার চারা নিধনের জন্য সংশ্লিষ্ট দপ্তরে আবেদন করা হয়। পরে অনুমোদনপ্রাপ্ত ৪৫ হাজার চারা ধ্বংস করা হয়, যার প্রতিটির জন্য ৪ টাকা হারে ক্ষতিপূরণ প্রদান করা হবে।

নার্সারি মালিক সমিতির সহ-সভাপতি মো. ফজলুল হক বলেন, “সরকারের নির্দেশনার প্রতি শ্রদ্ধা রেখে আমরা ভবিষ্যতে এই ধরনের পরিবেশ-অসন্তুলন সৃষ্টি করে এমন গাছের চারা উৎপাদন ও বিক্রি থেকে বিরত থাকবো।”

উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. ফরহাদ হোসেন সবাইকে আহ্বান জানান, যেসব স্থানে এখনও এ ধরনের চারা রয়েছে, তা স্ব স্ব উদ্যোগে ধ্বংস করে ফেলতে হবে। অন্যথায় ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলেও তিনি সতর্ক করেন।

শেয়ার করুন

Comments are closed.

এই ধরনের আরও নিউজ

© কপিরাইট ২০২৪-২০২৫ | সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত

ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগিতায়: NagorikIT