প্রাথমিকভাবে গাড়িটি শুধুমাত্র ছাত্রীদের হোস্টেল থেকে ক্যাম্পাসের বিভিন্ন স্থানে পরিবহন সেবা প্রদান করবে। প্রতি ২০ মিনিট অন্তর গাড়িটি চলাচল করবে। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন জানিয়েছে, এই উদ্যোগ সফল হলে সেবার পরিধি আরও বাড়ানো হবে।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপাচার্য বলেন,
“আমরা বাহির থেকে গাড়ি ক্রয় না করে রুয়েটের গবেষণা খাত থেকে অর্থ বরাদ্দ দিয়েছি। এতে যেমন গবেষণাকে প্রাধান্য দেওয়া হয়েছে, তেমনি শিক্ষার্থীরাও বাস্তব প্রয়োগমুখী অভিজ্ঞতা অর্জন করেছে। এই অভিজ্ঞতা তাদের ভবিষ্যৎ পেশাগত জীবনে কাজে আসবে।”
প্রকল্পটির নেতৃত্ব দেন যন্ত্রকৌশল বিভাগের অধ্যাপক ড. শাহজাদা মাহমুদুল হাসান। প্রতিটি গাড়ির আনুমানিক উৎপাদন খরচ ৬–৭ লাখ টাকা, যা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ব্যবহৃত প্রায় ১৮ লাখ টাকা দামের ইভিগুলোর তুলনায় উল্লেখযোগ্যভাবে কম।
প্রকল্প সম্পর্কে অধ্যাপক ড. শাহজাদা মাহমুদুল হাসান বলেন,
“এই উদ্যোগের মাধ্যমে আমরা আউটকাম বেসড এডুকেশনের (OBE) লক্ষ্যসমূহ অর্জন করতে পেরেছি। আমাদের শিক্ষার্থীরা শুধু জ্ঞানে নয়, বরং বাস্তব সমস্যার সমাধানেও সমান দক্ষতা প্রদর্শন করেছে।”